রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি:
রসুন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ভাইরাল উপাদানে সমৃদ্ধ, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
শক্তি ও তারুণ্য বৃদ্ধি:
রসুন শক্তি যোগায়, যা ক্লান্তি দূর করে শরীরকে সতেজ ও তরুণ রাখে।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়:
এটি রক্তচাপ কমাতে, খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে এবং ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করে, যা হার্টের স্বাস্থ্য উন্নত করে।
হজমশক্তি বৃদ্ধি:
সকালে খালি পেটে রসুন খেলে হজম সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যা, যেমন পেটে গ্যাস বা ডায়রিয়া, দূর হয়।
ডায়াবেটিস ও ওজন নিয়ন্ত্রণ:
রসুন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে এবং ওজন কমাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
ডিটক্সিফিকেশন (Detoxification):
এটি শরীরের ভেতরে থাকা বিষাক্ত পদার্থ বা টক্সিন অপসারণ করে লিভারের কার্যকারিতা উন্নত করে এবং শরীরকে পরিশুদ্ধ করে।
অ্যান্টিবায়োটিকের ভূমিকা:
রসুন প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিকের মতো কাজ করে, যা শরীরকে বিভিন্ন সংক্রমণ ও রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
প্রদাহ কমানো:
রসুনে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও সালফার যৌগ শরীরের প্রদাহ কমায়, যা ক্যান্সার ও হৃদরোগের মতো মারাত্মক রোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।
(তত্ত্ব সূত্র গুগল)
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি:
কালোজিরা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে অত্যন্ত কার্যকর।
হজমশক্তির উন্নতি:
এটি হজমশক্তি বাড়াতে ও পেটের গ্যাস দূর করতে সাহায্য করে।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি:
মস্তিষ্ক ও রক্ত সঞ্চালনে উন্নতি ঘটিয়ে স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস:
হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক এবং রক্ত সঞ্চালন ঠিক রাখে।
ত্বকের সুস্বাস্থ্য:
ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে ও সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ:
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও কালোজিরা ভূমিকা রাখে।
মানসিক স্বাস্থ্য:
মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।
ব্যথা উপশম:
আর্থাইটিস ও মাংসপেশির ব্যথা কমাতে উপকারী।
কৃমি দূরীকরণ:
এটি শরীর থেকে কৃমি দূর করতে পারে।
শক্তি ও তারুণ্য বৃদ্ধি:
মধুতে থাকা গ্লুকোজ শরীরে তাপ ও শক্তি যোগায়, যা ক্লান্তি দূর করে শরীরকে সতেজ ও তরুণ রাখে।
হজম শক্তি বৃদ্ধি:
মধু পাকস্থলীর কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে এবং হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে, যা কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়া দূর করে।
হৃদরোগ প্রতিরোধ:
মধু ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়:
মধুতে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি–ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
শ্বাসকষ্ট ও গলাব্যথা নিরাময়:
মধু গলাব্যথা প্রশমিত করে এবং ফুসফুসের রোগ ও শ্বাসকষ্ট নিরাময়ে সহায়তা করে।
ক্যালসিয়াম সরবরাহ:
মধুর ক্যালসিয়াম দাঁত, হাড় ও চুলকে শক্ত রাখে এবং নখের ভঙ্গুরতা রোধ করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ:
খালি পেটে লেবুর রস ও কুসুম গরম পানির সাথে মধু মিশিয়ে পান করলে মেদ কমার সম্ভাবনা থাকে।
ঘুমের উন্নতি:
কুসুম গরম দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে ভালো ঘুম হয়।
মুখের দুর্গন্ধ দূর করে:
মধু মুখের দুর্গন্ধ দূর করতেও সাহায্য করে।


আপনাকে এক টাকাও অগ্রীম পেমেন্ট করতে হবেনা।
আমরা পন্যের রিটার্ন পলিসি প্রদান করে থাকি। যদি আমাদের পন্য কিনে সন্তুষ্ট না হন তাহলে আমাদের ফেরত দিতে পারবেন
পন্য হাতে পাওয়ার পর মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন।